Lolology
Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly
Jokes is Jokes
Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly
Apple Mac Book
Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly
All is Lol
Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly
হাঁস!!!!
Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly
রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০১৩
একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল।
একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল।
গ্রামবাসী বিমানের সকল যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর দিয়ে দিল। সেই বিমানে
বাংলাদেশের এক মন্ত্রীও ছিল। এখন এই খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেই গ্রামে গেল
খবর সংগ্রহ করতে। ওই গ্রামের সবচেয়ে গন্য-মান্য ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল,
“সকল যাত্রীই মারা গেছে, এই ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?”
লোকটি বলল,
.
.
.
… .
.
“কবর দেওয়ার সময় যদিও মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন যে উনি জীবিত। কিন্তু রাজনীতিবিদ তো তাই কথাটা বিশ্বাস করি নাই। কবর দিয়া দিছি।”
টেনশনের আর শেষ নাই
আপনি সুন্দর লাল গাড়ী নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন,
পথে এক সুন্দরী মহিলা লিফট চাইল,আপনি খুশী মনে লিফট দিলেন,
রাস্তায় বেচারী মহিলার শরীর খারাপ হল,
শুরু হল আপনার টেনশন—– ——-
যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার বলল – জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন..
আপনার শুরু হল আরেক টেনশন….. ……….…..
… আপনি বললেন আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না।
কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে – না আপনিই তার বাচ্চার বাপ।
আহারে আরেক টেনশন….. ……
অবশেষে পুলিশ আসলো। আপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল।
রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।
কি মারাত্নক টেনশন….. ………
আপনি আল্লাহর হাজার শুকরিয়া আদায় করলেন বিপদথেকে বাঁচার জন্য। অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশান।
মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনারবাবা হবার ক্ষমতাই নাই।
তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো?
আহারে টেনশন… বড়ইটেনশন…. এক টেনশন থেকে আরেক টেনশন -টেনশনের আর শেষ নাই|
শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০১৩
আকবরেরজীবনকাল
শিক্ষক: বল, আকবরেরজীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত?
ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।
শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা—আকবর (১৫৪২-১৬০৫)
ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার।
ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।
শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা—আকবর (১৫৪২-১৬০৫)
ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার।
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০১৩
1st online ছ্যাকা
Hey friend aj valo akta kobita pailam. . .
pore bes hasi laglo tai share korsi . . . . .tobe aita amar na copy
kora. . . . . . . . . . .Facebook এ friendshipহল নাম তার ফারজানা
Request পেয়ে আমি আনন্দে আটখানা
ঝাক্কাস চেহারাটা, টানা টানা চোখ
Message তো পাঠালামই, সেই সাথে Poke
এই করে কেটে গেল দিন দশ-বারো
একদিন ফারজানা Onlineএ এলো
“Hi” দিয়ে করলাম chat start
ফারজানা মেয়েটা Damn Smart
সাথে সাথে রিপ্লে “Wassup Dude”
ঠাস করে ভাগ্যকে দিলাম Salute
“কিসে পড়, বাসা কই” চ্যাটিং শুরু
ভয় নেই আছে মোর Google গুরু
লাখো লাখো টিপস সেথা মেয়ে পটানোর
আমার তো নেই ভয় কথা ফুরানোর
কিছুক্ষন চ্যাট করে বলে “Dude byee”
“ক্লাস আছে সকালে,যেতে হবে তাই”
“ok friend, good night কথা হবে কাল”
তার কথা ভেবে ভেবে হল যে সকাল
পরদিন চ্যাট হল ঘন্টা দু’য়েক
এই করে কেটে গেল সপ্তাখানেক
বহু কথা, বহু গানে দুটি মন কাছে
Facebook Friend এর চে আপন কে বা আছে ?
সাহসেতে একদিন বুক বেধে তাই
বললাম, ‘জান, তোমার Number টা চাই”
রেগে-মেগে একাকার হল ফারজানা
সেই সাথে শোনাল কথা দশখানা
ফ্রেন্ডদের কাছে শেষে উপদেশ চাই
বলে তারা Fake ID র অভাব তো নাই
“ধুর” বলে উপদেশ দিলাম উড়িয়ে
ফারজানা কি পারে দিতে মন গুড়িয়ে?
গৃহকোণ, PC on দিলাম Sign in
সাদাকালো লাগে যা ছিলো যে রঙিন
Left Click ডানপাশে Pepole you may know
বুক ফেটে বের হল, “OH GOD, NOOOOOOO”
শত শত ID তে সেই মুখখানি
কখনো সে ফারজানা, কখনো রানী
সেই ছিলো মোর 1st online ছ্যাকা
পরেও খেয়েছি বহু, ফুরোবে না লেখা ।
Request পেয়ে আমি আনন্দে আটখানা
ঝাক্কাস চেহারাটা, টানা টানা চোখ
Message তো পাঠালামই, সেই সাথে Poke
এই করে কেটে গেল দিন দশ-বারো
একদিন ফারজানা Onlineএ এলো
“Hi” দিয়ে করলাম chat start
ফারজানা মেয়েটা Damn Smart
সাথে সাথে রিপ্লে “Wassup Dude”
ঠাস করে ভাগ্যকে দিলাম Salute
“কিসে পড়, বাসা কই” চ্যাটিং শুরু
ভয় নেই আছে মোর Google গুরু
লাখো লাখো টিপস সেথা মেয়ে পটানোর
আমার তো নেই ভয় কথা ফুরানোর
কিছুক্ষন চ্যাট করে বলে “Dude byee”
“ক্লাস আছে সকালে,যেতে হবে তাই”
“ok friend, good night কথা হবে কাল”
তার কথা ভেবে ভেবে হল যে সকাল
পরদিন চ্যাট হল ঘন্টা দু’য়েক
এই করে কেটে গেল সপ্তাখানেক
বহু কথা, বহু গানে দুটি মন কাছে
Facebook Friend এর চে আপন কে বা আছে ?
সাহসেতে একদিন বুক বেধে তাই
বললাম, ‘জান, তোমার Number টা চাই”
রেগে-মেগে একাকার হল ফারজানা
সেই সাথে শোনাল কথা দশখানা
ফ্রেন্ডদের কাছে শেষে উপদেশ চাই
বলে তারা Fake ID র অভাব তো নাই
“ধুর” বলে উপদেশ দিলাম উড়িয়ে
ফারজানা কি পারে দিতে মন গুড়িয়ে?
গৃহকোণ, PC on দিলাম Sign in
সাদাকালো লাগে যা ছিলো যে রঙিন
Left Click ডানপাশে Pepole you may know
বুক ফেটে বের হল, “OH GOD, NOOOOOOO”
শত শত ID তে সেই মুখখানি
কখনো সে ফারজানা, কখনো রানী
সেই ছিলো মোর 1st online ছ্যাকা
পরেও খেয়েছি বহু, ফুরোবে না লেখা ।
বিখ্যাত বাক্তিদের ফেসবুকস্ট্যাটাস
বিখ্যাত বাক্তিদের ফেসবুকস্ট্যাটাস
বি.দ্রঃ কেউ আবার ভেবে বসে থাকবেন না যে, লেখাটিতে গন্য-মান্য ব্যক্তিদের বিদ্রুপ করা হয়েছে। এটি ১০০% মজা করার একটা পোস্ট
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর – আজি হতে শতবর্ষ পরে কে তুমি পড়িছ বসি আমার স্ট্যাটাসখানি, কৌতূহল ভরে?
কাজী নজরুল ইসলাম – স্ট্যাটাসের যে কমেন্টগুলো চিরকল্যাণকর, অর্ধেক তার করিবে নারী, অর্ধেক তার নর।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা – বাংলা-বিহার-ওড়িশ্যার মহান অধিপতির কমেন্ট আমি ভুলিনি। তুমি বলেছিলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে প্রশ্রয় দিয়ো না, সুযোগ পেলেই ওরা অ্যাকাউন্ট কেড়ে নেবে।
সুকান্ত ভট্টাচার্য – খুবইচিন্তিত, পূর্ণিমার চাঁদ যদি ঝলসানো রুটি হয়, তাহলে ডিমভাজি/শিক-কাবাব কোনটা?
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট – ‘অসম্ভব’ বলে কোনো শব্দ আমার অভিধানে নেই। কারণ, অভিধানের ওই পাতাটা উইপোকা অনেক আগেই খেয়ে ফেলেছে।
জগদীশ চন্দ্র বসু – রেডিও আবিষ্কার করলাম আমি, আর নাম হলো মার্কনির? কে আছিস? মার্কনিরে মার কনি।
হিটলার – হে হে হে, সব ফ্রেন্ডের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এখন আমার দখলে। এক্সপার্ট হ্যাকার বইলা কথা।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায় – প্রাঞ্জলতা হচ্ছেস্ট্যাটাসের সবচেয়ে বড় গুণ। সহজ কথায় স্ট্যাটাস রচনা করা গেলে কঠিন কথার প্রয়োজন কী?
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় – এ কুবের! স্ট্যাটাস কিবা?
সুকুমার রায় – কমেন্ট আছে ‘খ’মেন্ট নেই, সিমেন্ট আছে ‘ডি’মেন্ট নেই, সব হ-য-ব-র-ল।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ – অনেকেই মর্যাদা (স্ট্যাটাস) এবং মন্তব্য (কমেন্ট) লিখিতে গিয়া সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ করিয়া থাকেন। ইহা অন্যায়, খুবই অন্যায়। অ্যাম রিয়েলি শক্ড!
বি.দ্রঃ কেউ আবার ভেবে বসে থাকবেন না যে, লেখাটিতে গন্য-মান্য ব্যক্তিদের বিদ্রুপ করা হয়েছে। এটি ১০০% মজা করার একটা পোস্ট
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর – আজি হতে শতবর্ষ পরে কে তুমি পড়িছ বসি আমার স্ট্যাটাসখানি, কৌতূহল ভরে?
কাজী নজরুল ইসলাম – স্ট্যাটাসের যে কমেন্টগুলো চিরকল্যাণকর, অর্ধেক তার করিবে নারী, অর্ধেক তার নর।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা – বাংলা-বিহার-ওড়িশ্যার মহান অধিপতির কমেন্ট আমি ভুলিনি। তুমি বলেছিলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে প্রশ্রয় দিয়ো না, সুযোগ পেলেই ওরা অ্যাকাউন্ট কেড়ে নেবে।
সুকান্ত ভট্টাচার্য – খুবইচিন্তিত, পূর্ণিমার চাঁদ যদি ঝলসানো রুটি হয়, তাহলে ডিমভাজি/শিক-কাবাব কোনটা?
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট – ‘অসম্ভব’ বলে কোনো শব্দ আমার অভিধানে নেই। কারণ, অভিধানের ওই পাতাটা উইপোকা অনেক আগেই খেয়ে ফেলেছে।
জগদীশ চন্দ্র বসু – রেডিও আবিষ্কার করলাম আমি, আর নাম হলো মার্কনির? কে আছিস? মার্কনিরে মার কনি।
হিটলার – হে হে হে, সব ফ্রেন্ডের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এখন আমার দখলে। এক্সপার্ট হ্যাকার বইলা কথা।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায় – প্রাঞ্জলতা হচ্ছেস্ট্যাটাসের সবচেয়ে বড় গুণ। সহজ কথায় স্ট্যাটাস রচনা করা গেলে কঠিন কথার প্রয়োজন কী?
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় – এ কুবের! স্ট্যাটাস কিবা?
সুকুমার রায় – কমেন্ট আছে ‘খ’মেন্ট নেই, সিমেন্ট আছে ‘ডি’মেন্ট নেই, সব হ-য-ব-র-ল।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ – অনেকেই মর্যাদা (স্ট্যাটাস) এবং মন্তব্য (কমেন্ট) লিখিতে গিয়া সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ করিয়া থাকেন। ইহা অন্যায়, খুবই অন্যায়। অ্যাম রিয়েলি শক্ড!
Book Selling
সেদিন অনেক বৃষ্টি হচ্ছিল।
তখন একজন দরবেশ টাইপের বৃদ্ধলোক রাস্তায় একটি বই বিক্রি করার জন্য দাঁড়িয়ে ছিল।
রহিম সাহেব রাস্তা দিয়ে তাড়াহুড়া করে বাসায় যাচ্ছিলো এবং হঠাৎ করে বৃদ্ধলোকটির বইটিতার চো্খে পড়লো।
রহিম সাহেবের বইটি ভাল লাগল । সেবইটি ৩০০০ টাকা দিয়ে কিনলো।
বৃদ্ধলোকটি রহিম সাহেবকে সতর্ক করে দিয়ে বলল, “বইটির শেষ পৃষ্টাকখনো খুলবে না, তাহলে তোমার অনেক বড় বিপদ হবে।”
… রহিম সাহেব বাসায় গিয়ে বইটি অনেক আগ্রহ নিয়ে পড়ে শেষ করলো। কিন্তু ভয়ে কিছুতেই বইটির শেষ পৃষ্টা খোলার সাহস পেল না। সে শেষ পৃষ্ঠা না খুলে রেখে দিলো।
কিন্তু ১ সপ্তাহ পর রহিম সাহেবের অনেক আগ্রহ জাগলো শেষ পৃষ্টায় কি আছে দেখার জন্য।
শেষ পৃষ্টা খোলার সাথে সাথে সে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেল।
এমন কি জিনিস সে দেখলো যে সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে গেল?…
সে শেষ পৃষ্টায় দেখেছিলোঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
লেখা আছেঃ
সর্বোচ্চ খুচরা মুল্য ৩০ টাকা।
তখন একজন দরবেশ টাইপের বৃদ্ধলোক রাস্তায় একটি বই বিক্রি করার জন্য দাঁড়িয়ে ছিল।
রহিম সাহেব রাস্তা দিয়ে তাড়াহুড়া করে বাসায় যাচ্ছিলো এবং হঠাৎ করে বৃদ্ধলোকটির বইটিতার চো্খে পড়লো।
রহিম সাহেবের বইটি ভাল লাগল । সেবইটি ৩০০০ টাকা দিয়ে কিনলো।
বৃদ্ধলোকটি রহিম সাহেবকে সতর্ক করে দিয়ে বলল, “বইটির শেষ পৃষ্টাকখনো খুলবে না, তাহলে তোমার অনেক বড় বিপদ হবে।”
… রহিম সাহেব বাসায় গিয়ে বইটি অনেক আগ্রহ নিয়ে পড়ে শেষ করলো। কিন্তু ভয়ে কিছুতেই বইটির শেষ পৃষ্টা খোলার সাহস পেল না। সে শেষ পৃষ্ঠা না খুলে রেখে দিলো।
কিন্তু ১ সপ্তাহ পর রহিম সাহেবের অনেক আগ্রহ জাগলো শেষ পৃষ্টায় কি আছে দেখার জন্য।
শেষ পৃষ্টা খোলার সাথে সাথে সে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেল।
এমন কি জিনিস সে দেখলো যে সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে গেল?…
সে শেষ পৃষ্টায় দেখেছিলোঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
লেখা আছেঃ
সর্বোচ্চ খুচরা মুল্য ৩০ টাকা।
Sotti Bola
ছোট্ট রোকনদের বাসার নীচ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন এক পথচারী।
কিছুক্ষণ পর তিনি উঠে এলেন রোকনদের ড্রয়িং রুমে ।
কারণ কি ?
কারণ হল ঐ লোকটি নিচ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় বারান্দা থেকে কে নাকি তার গায়ে পানি ফেলেছে ।
বারান্দায় তো রোকনই খেলা করছিল ।তাই বাবা ছোট্ট রোকনকে ডেকে জিজ্ঞাসা করছেনঃ কি ব্যাপর রোকন, তুমি কি ভদ্রলোকের গায়ে বারান্দা থেকে পানি ফেলেছ ?
রোকন বললোঃ না বাবা ।
বাবা আবার বললেনঃ কিন্তু বারান্দায়…তো তুমি ছাড়া আর কেউ ছিল না ।তাই তুমি ছাড়া আর কেউ তার উপর পানি ফেলতে পারেনা ।কাজটি তুমিই করেছ ।তাই না?
কিন্তু বান্দার মুখতো ফোটে না ।
অবশেষে রোকনের মা এলেন ।
তিনি বললেনঃ রোকন সোনা সত্যি কথাটা স্বীকার কর ।ভদ্রলোককে সরি বল ।
তখন রোকন কাঁদ কাঁদ হয়ে বলছেঃ মামনি সত্যি বলছি আমি পানি ফেলিনি ।আমিতো শুধু হিসু করেছিলাম ।:O
কিছুক্ষণ পর তিনি উঠে এলেন রোকনদের ড্রয়িং রুমে ।
কারণ কি ?
কারণ হল ঐ লোকটি নিচ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় বারান্দা থেকে কে নাকি তার গায়ে পানি ফেলেছে ।
বারান্দায় তো রোকনই খেলা করছিল ।তাই বাবা ছোট্ট রোকনকে ডেকে জিজ্ঞাসা করছেনঃ কি ব্যাপর রোকন, তুমি কি ভদ্রলোকের গায়ে বারান্দা থেকে পানি ফেলেছ ?
রোকন বললোঃ না বাবা ।
বাবা আবার বললেনঃ কিন্তু বারান্দায়…তো তুমি ছাড়া আর কেউ ছিল না ।তাই তুমি ছাড়া আর কেউ তার উপর পানি ফেলতে পারেনা ।কাজটি তুমিই করেছ ।তাই না?
কিন্তু বান্দার মুখতো ফোটে না ।
অবশেষে রোকনের মা এলেন ।
তিনি বললেনঃ রোকন সোনা সত্যি কথাটা স্বীকার কর ।ভদ্রলোককে সরি বল ।
তখন রোকন কাঁদ কাঁদ হয়ে বলছেঃ মামনি সত্যি বলছি আমি পানি ফেলিনি ।আমিতো শুধু হিসু করেছিলাম ।:O
বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ, ২০১৩
বল্টু আর কুদ্দুস অফিস শেষে ফ্ল্যাটে আসতেছে
বল্টু আর কুদ্দুস অফিস
শেষে ফ্ল্যাটে আসতেছে.........!!!
বল্টুঃ- কি রে কুদ্দুস । লিফট বন্ধ ক্যান ?
কুদ্দুসঃ- মনে হয় লিফট নষ্ট হইছে ।
বল্টুঃ- হায় হায় ! এহন তাইলে ১৯০ তলায়
উঠমু ক্যামনে ?
কুদ্দুসঃ- সমস্যা নাই । সিঁড়ি দিয়া উঠমু !
বল্টুঃ- আমি পারমু না ?
কুদ্দুসঃ- শোন , আমি একটা মজার কথা কমু
আর সিঁড়ি দিয়া উপরে উঠতে থাকমু ।
আমার মজার কথা শেষ হইলে তুই
একটা দুঃখের কথা বলবি ।
এইভাবে কথা কইতে কইতে আমরা ১৯০
তলায় উইঠা যামু ।
বল্টুঃ- আইচ্ছা ঠিক আছে ।(কুদ্দুসের
মজার কথা শুরু)
কুদ্দুসঃ- (মজার কথা শেষ কইরা ) দেখছস
আমরা এহন কথা কইতে কইতে ১৬০ তলায়
আইসা পড়ছি । এহন তুই একটা দুঃখের
কথা কইতে থাক ।
বল্টুঃ- দুঃখের কথা আর কি কমু ,
ফ্ল্যাটের
চাবি তো গাড়িতে রাইখা আইছি ।
বল্টু Roczzzz কুদ্দুস Shokzzzz
শেষে ফ্ল্যাটে আসতেছে.........!!!
বল্টুঃ- কি রে কুদ্দুস । লিফট বন্ধ ক্যান ?
কুদ্দুসঃ- মনে হয় লিফট নষ্ট হইছে ।
বল্টুঃ- হায় হায় ! এহন তাইলে ১৯০ তলায়
উঠমু ক্যামনে ?
কুদ্দুসঃ- সমস্যা নাই । সিঁড়ি দিয়া উঠমু !
বল্টুঃ- আমি পারমু না ?
কুদ্দুসঃ- শোন , আমি একটা মজার কথা কমু
আর সিঁড়ি দিয়া উপরে উঠতে থাকমু ।
আমার মজার কথা শেষ হইলে তুই
একটা দুঃখের কথা বলবি ।
এইভাবে কথা কইতে কইতে আমরা ১৯০
তলায় উইঠা যামু ।
বল্টুঃ- আইচ্ছা ঠিক আছে ।(কুদ্দুসের
মজার কথা শুরু)
কুদ্দুসঃ- (মজার কথা শেষ কইরা ) দেখছস
আমরা এহন কথা কইতে কইতে ১৬০ তলায়
আইসা পড়ছি । এহন তুই একটা দুঃখের
কথা কইতে থাক ।
বল্টুঃ- দুঃখের কথা আর কি কমু ,
ফ্ল্যাটের
চাবি তো গাড়িতে রাইখা আইছি ।
বল্টু Roczzzz কুদ্দুস Shokzzzz
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)