একটি গ্রামীণফোন লাভ ষ্টোরী"
একটি ছেলে ও একটি মেয়ের
মাঝে ফেইসবুকে অনেক চ্যাট হতো।
ধীরে ধীরে ছেলেটি মেয়েটির
প্রেমে পড়ে গেলো।
এবং ছেলেটি মেয়েটিকে তার মনের কথা জানালো।
মেয়েটি ছেলেটিকে না করে দিলো।
সাথে কিছু অপমান ও
ফ্রি দিয়ে দিলো।
ছেলেটি দুঃখে কষ্টে মেয়েটির
সাথে চ্যাট করা বন্ধ করে দিলো। তাদের বন্ধুত্ব
ভেঙ্গে গেলো।
ছেলেটির
সাথে কথা না হওয়াতে মেয়েটি ছেলেটিকে খুব
মিস
করতে লাগলো। একাকিত্ব তাকে গ্রাস করতে লাগলো।
সে বুঝতে পারলো সে ছেলেটির
প্রেমে পড়ে গেছে।
সে লজ্জায় ছেলেটিকে ম্যাসেজ
করতে পারলো না।
তাই সে "তোমাকে অনেক বেশী ভালোবাসি" এমন
টাইটেলের
একটি ছবি ছেলেটিকে ট্যাগ
করলো।
ঘন্টা যায়,দিন যায়, মাস যায়
মেয়েটি ছেলেটির উত্তরের অপেক্ষা করে। কিন্তু
সে রিপ্লে দেয় না।মেয়েটির
অপেক্ষা সময়ের
সাথে সাথে রাগে পরিবর্তিত হয়।
সে জেদ
করে আর ছেলের সাথে যোগাযোগ করে না।কারন সে আসল কারন
জানতো না।
আসল কারন
হলো ছেলেটি 0.facebook.com
চালাতো।
তাই সে কোন ছবি দেখতে পেতো না।তাই সে মেয়ের ট্যাগ
করা ছবি ও দেখতে পেলো না।
গল্পটি এখানেই শেষ হতে পারতো ।
কিন্তু শেষ হয়না।
কারন ছেলেটি কিছুদিন পর ফটো
ভেরিফিকেশন খায়। তাই সে কম্পিটারে গিয়ে বসে আইডি ঠিক
করার জন্য।তখন অন্যান্য ছবি গুলোর
সাথে
ওই মেয়ের ট্যাগ করা ছবি ও
আসতে লাগলো। ছেলে বাকি সব
ছবি চিনলেও ওই ছবিটি তাকে কে ট্যাগ করেছে তা
চিনতে পারলো না। অন্য নাম
দিয়ে কয়েকবার চেষ্টা করার
পরে না
খোলায় সে জেদ
করে ওই মেয়ের নাম দিলো। এবং তার
আইডি ঠিক
হয়ে গেলো। ছেলেটির বুক
কাঁপতে থাকে।
সে সাথে সাথে ঐ
ছবিটি খুঁজে বের করলো এবং দেখলো এক বছর
আগে মেয়েটি তাকে ছবিটি ট্যাগ
করেছিলো।
সে দুঃখে সাথে সাথে কান্না করে দিলো।
ফ্রি জিনিসের
কুফল বুঝতে পারলো। ছেলেটি সাথে সাথে পাগলের
মতো ছুটে গেলো মেয়েটির
কাছে। মেয়েটিকে ম্যাসেজ
করলো।
মেয়ে তাকে বললো মেয়েটির
প্রোফাইল চেক করতে। ছেলেটি বুক ভরা আশা নিয়ে
গেলো মেয়ের টাইমলাইন চেক
করতে। গিয়ে দেখলো তার
রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস "ইন আ
রিলেশন দেয়া" ছেলেটি আবার
দ্বিতীয় দফা ছ্যাকা খেয়ে মেয়েটিকে ব্লক
মেরে দিলো।
আর
মনে মনে বলতে লাগলো গ্রামীণফোন
আসোলেই
একটা হারামীর ফোন।
একটি ছেলে ও একটি মেয়ের
মাঝে ফেইসবুকে অনেক চ্যাট হতো।
ধীরে ধীরে ছেলেটি মেয়েটির
প্রেমে পড়ে গেলো।
এবং ছেলেটি মেয়েটিকে তার মনের কথা জানালো।
মেয়েটি ছেলেটিকে না করে দিলো।
সাথে কিছু অপমান ও
ফ্রি দিয়ে দিলো।
ছেলেটি দুঃখে কষ্টে মেয়েটির
সাথে চ্যাট করা বন্ধ করে দিলো। তাদের বন্ধুত্ব
ভেঙ্গে গেলো।
ছেলেটির
সাথে কথা না হওয়াতে মেয়েটি ছেলেটিকে খুব
মিস
করতে লাগলো। একাকিত্ব তাকে গ্রাস করতে লাগলো।
সে বুঝতে পারলো সে ছেলেটির
প্রেমে পড়ে গেছে।
সে লজ্জায় ছেলেটিকে ম্যাসেজ
করতে পারলো না।
তাই সে "তোমাকে অনেক বেশী ভালোবাসি" এমন
টাইটেলের
একটি ছবি ছেলেটিকে ট্যাগ
করলো।
ঘন্টা যায়,দিন যায়, মাস যায়
মেয়েটি ছেলেটির উত্তরের অপেক্ষা করে। কিন্তু
সে রিপ্লে দেয় না।মেয়েটির
অপেক্ষা সময়ের
সাথে সাথে রাগে পরিবর্তিত হয়।
সে জেদ
করে আর ছেলের সাথে যোগাযোগ করে না।কারন সে আসল কারন
জানতো না।
আসল কারন
হলো ছেলেটি 0.facebook.com
চালাতো।
তাই সে কোন ছবি দেখতে পেতো না।তাই সে মেয়ের ট্যাগ
করা ছবি ও দেখতে পেলো না।
গল্পটি এখানেই শেষ হতে পারতো ।
কিন্তু শেষ হয়না।
কারন ছেলেটি কিছুদিন পর ফটো
ভেরিফিকেশন খায়। তাই সে কম্পিটারে গিয়ে বসে আইডি ঠিক
করার জন্য।তখন অন্যান্য ছবি গুলোর
সাথে
ওই মেয়ের ট্যাগ করা ছবি ও
আসতে লাগলো। ছেলে বাকি সব
ছবি চিনলেও ওই ছবিটি তাকে কে ট্যাগ করেছে তা
চিনতে পারলো না। অন্য নাম
দিয়ে কয়েকবার চেষ্টা করার
পরে না
খোলায় সে জেদ
করে ওই মেয়ের নাম দিলো। এবং তার
আইডি ঠিক
হয়ে গেলো। ছেলেটির বুক
কাঁপতে থাকে।
সে সাথে সাথে ঐ
ছবিটি খুঁজে বের করলো এবং দেখলো এক বছর
আগে মেয়েটি তাকে ছবিটি ট্যাগ
করেছিলো।
সে দুঃখে সাথে সাথে কান্না করে দিলো।
ফ্রি জিনিসের
কুফল বুঝতে পারলো। ছেলেটি সাথে সাথে পাগলের
মতো ছুটে গেলো মেয়েটির
কাছে। মেয়েটিকে ম্যাসেজ
করলো।
মেয়ে তাকে বললো মেয়েটির
প্রোফাইল চেক করতে। ছেলেটি বুক ভরা আশা নিয়ে
গেলো মেয়ের টাইমলাইন চেক
করতে। গিয়ে দেখলো তার
রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস "ইন আ
রিলেশন দেয়া" ছেলেটি আবার
দ্বিতীয় দফা ছ্যাকা খেয়ে মেয়েটিকে ব্লক
মেরে দিলো।
আর
মনে মনে বলতে লাগলো গ্রামীণফোন
আসোলেই
একটা হারামীর ফোন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন