ME

Lolology

Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly

Jokes is Jokes

Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly

Apple Mac Book

Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly

All is Lol

Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly

হাঁস!!!!

Feeling loling loling........ Hellow lolly lolly

বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০১৪

কুমির রচনা

বল্টু ক্লাস থ্রীর প্রথম সাময়ীক
পরীক্ষার সময় 'কুমির'
রচনা শিখেছে।
সমস্যা হল এর পর যে পরীক্ষাই আসুক
সে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই কুমিরের
রচনাই লেখে।
... যেমন একবার
রচনা এলো "বাবা মায়ের
প্রতি সন্তানের কর্তব্য"।
তো সে লিখলো-

সোমবার, ১৯ মে, ২০১৪

A+ বিষয়ে শ্বশুর আবুল হায়াত ও জামাই চঞ্চল চৌধুরীর কথোপকথন


জামাইঃ একটা জিনিস খেয়াল
করলাম
আব্বা । একটু চালাক
না হইলে দুনিয়াতে টেকা খুব
কঠিন !!!
শ্বশুরঃ যেমন??
জামাইঃ এই যে যেমন, একই
রেজাল্ট
আপনি করলেন ২ বছর লেখা-
পড়া কইরা,
আর আমি ৩ দিন প্রশ্নের পিছনের
দৌড়াইয়া!!

সোমবার, ১২ মে, ২০১৪

লটারীতে ১০ কোটি টাকা

বল্টু ব্যাংকে গিয়ে : এই
ডাইনি,
আমি Account খুলুম ৷
মহিলা কর্মকর্তা : দেখুন,
ভদ্রভাবে কথা বলুন৷
জব্বার : তোর ভদ্রতার গুল্লি মারি ৷
Account
খুল জলদি ৷
মহিলা কর্মকর্তা ম্যানেজারের
কাছে গিয়ে অভিযোগ করল৷
ম্যানেজার : কি ব্যাপার,
আপনি এত
অভদ্র
আচরণ করছেন
কেন ?
 বল্টু: অভদ্র আচরণের খেতায় আগুন৷
শালা,
আমি লটারীতে ১০
কোটি টাকা জিতছি ৷
Account খুলব
কেমনে হেইডা ক ৷
.
.
.
.
.
.
.
.
ম্যানেজার : আরে স্যার আপনি এই
হারামজাদীর
সাথে কিসের কথা কন ??
স্যার আপনি আমার সাথে আসেন

দুই বলদ বন্ধুর কথপকথন

১ম
বন্ধুঃ কিরে তোর
আব্বা
না দাতের
ডাক্তার ?
তোর ভাই দাঁত
ছাড়া জন্ম
নিলো ক্যান্ ?
২ইয় বন্ধুঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
তোর আব্বায় ও
তো টেইলার,
তাইলে তোর ভাই
লেংটা জন্ম
নিলো ক্যান?

বল্টুর S.S.C. পরীক্ষার রেজাল্ট


বল্টু স্কুল থেকে S.S.C.
পরীক্ষার
রেজাল্ট
নিয়ে বাড়ি ফিরেছে.....।
বল্টুর বাবাঃ রেজাল্ট
কি বল্টু..???
বল্টুঃ বাবা, আমার এক ফ্রেন্ড
A
পাইছে, ওর বাবা ওরে America-
তে ঘুরতে নিয়া যাইবো......!!!
বাবাঃ বুঝলাম,

মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৪

দোকানদার ও পিচ্চি

এক পিচ্চি দোকানে গিয়েছে,
হাতে একটা বোতল।
পিচ্চিঃ এক লিটার আটা দিন তো।
দোকানদারঃ বাবু!!
আটা লিটারে না কেজিতে বিক্রি হয়।
পিচ্চিঃ আচ্ছা। এই বোতলে এক
কেজি আটা দিন তো!

শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৪

প্রশ্ন ফাঁস থিম সং

তিন ঘন্টার
এক্সাম,
সিক্সটিন
সিক্সটিন,
প্রশ্ন সব
হবে ফাঁস ,
হাউ এক্সাইটিং।
কোয়েশ্চান ইজ
ওয়েটিং ,
নো নো টেনশন,
ধিন চিতা ধিন
ধিন,
ধিন ধিন, ধিন ধিন

শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৪

কৃষকের ইন্টারভিউ

উপস্থাপকঃ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান??
কৃষকঃ কোনটারে?
কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালোটারে…
কৃষকঃ ঘাস…
উপস্থাপকঃ আর সাদা??
কৃষকঃ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই…
উপস্থাপকঃ ও!! আচ্ছা, এগুলিরে কই
বাইন্ধা রাখেন??

বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৪

বল্টু ও পাশের বাড়ির ভাবি

পাশের বাড়ির সুন্দরী ভাবিকে হটাৎ ফেসবুকে চাটে পেল বল্টু
ভাবি: কি খবর বল্টু
এই শোন আমি ফেসবুকে নতুন. ?
আচ্ছা তুমি কি IDK,LY,TTYL এগুলো মানে জান?
বল্টু :হুমম,' i'Don't know. Love you.talk to you later?
ভাবী:
আচ্ছা ঠিক আছে পরে বইল
Love you to

Boltu shokzz vabi rokzz

সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০১৪

ফেসবুক হাই স্কুল এন্ড কলেজ এর পরীক্ষার প্রশ্নপত্র

১ম সাময়িক পরীক্ষা ২০১8
ফেসবুক হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
বিষয় : ফেসবুক ২য় পত্র।
পূর্ণমান : ১০০, সময় : ৩ ঘন্টা ।
বি.দ্র : খাতার উপরে নিজ নিজ ফেসবুক একাউন্টের ইমেইল এড্রেস লিখা না থাকলে, খাতা বাতিল
বলিয়া গণ্য হবে।

শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০১৪

দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে

দাদা আর

নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প
করছে...

দাদাঃ তোরা কি খাস...

খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা...

হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম!

নাতিঃ তখন বাথরুম করতে কোথায়??


দাদা শকঝঝ!! নাতি রকঝঝ!!!

তিন বাটপার বন্ধু


৩ বাটপার বন্ধু বহুদিন পর দেখা ।
তো এক
রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো ।
১জন ওয়াশ রুমে গেলো...
বাকী ২ জন আলাপ করছে ।
আলাপ আলোচনার এক
পর্যায়ে-
মফিজঃ তারপর দোস্ত,
বাচ্চা কাচ্চা কয়টা ?
আবুলঃ আমার একটাই ছেলে ।
আমার মতোই বুদ্ধিমান ।
ভার্সিটিতে পড়ে।
বিরাট
বড়োলোকের একমাত্র
মেয়েকে পটাইছে ।

মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০১৪

সাইন্স এর এক স্টুডেন্ট এর প্রেম পত্র


 প্রিয় জানু........
............... .......... পত্রের
প্রথমে এক
বোতল সালফিউরিক
এসিডের মত
জ্বালাময়ী শুভেচ্ছা রইলো ।
প্রিয়
আমি তোমাকে ডায়মন্ডের
মত
ভালবাসি ।
আমার
ভালবাসা E=mc2
এর মত
চিরন্তন সত্য ।
তোমার
প্রতি আমার
এই
ভালবাসা স্প্রিং নিক্তির
মাধ্যমেও পরিমাপ
করা যম্ভব নয় ।
প্রথম যেদিন
তোমাকে দেখি সেদিন
থেকেই
আমার হৃদয়ের
ট্রান্সফরমার তোমার
হৃদয়ের Ac তড়িৎ
প্রবাহের জন্য
অপেক্ষা করে আছে ।

S.S.C theme song

৩ ঘন্টার EXAM
সিক্সটিন সিক্সটিন,
11 Subject EXAM How exiting,
Result Waiting,
tension tension. .
ধিং ধিতাং ধিং ধিং,ধিং ধিং ধিং ধিং ।
করতেসি হই হই,
পড়ালেখা গেলো কই,করতেসি হই
হই,
বই
খাতা গেলো কই??

শনিবার, ২২ মার্চ, ২০১৪

আসমানী - জসীমউদ্দীন


আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও,
রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও।

বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি,
একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি।
একটুখানি হাওয়া দিলেই ঘর নড়বড় করে,
তারি তলে আসমানীরা থাকে বছর ভরে।

পেটটি ভরে পায় না খেতে, বুকের ক-খান হাড়,
সাক্ষী দিছে অনাহারে কদিন গেছে তার।
মিষ্টি তাহার মুখটি হতে হাসির প্রদীপ-রাশি

বেস্ট অফ লাক

মনডায় চাইতাছে ফেইসবুকের inbox ভাইঙ্গা ফালাই::::
ফেইসবুকের এক ছোট বোন এইবার HSC পরীক্ষা দিবে।তাই আমারে মেসেজ করল।
কইল:-ভাইয়া আমার সামনে পরীক্ষা;তাই আজ থেকে আর fb তে আসব না,আমার জন্য দোয়া কইরেন।

ভাল কথা ;গ্যান্জামটা লাগাইলাম reply দিতে গিয়া।

Reply তে লিখতে চাইলাম: Ok ,best of luck.

কিন্তু লিখলাম,

শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০১৪

বল্টু এবং ক্লাসের এক মেয়ে

বল্টু তাদের
ক্লাসের এক
মেয়ের
প্রেমে পড়ে গেছে। একদিন
সে ঐ
মেয়েকে প্রপোজ করল। বল্টুঃ জান-
পাখি, I LOVE
U. তুমিও আমাকে I
LOVE U
বলোনা প্লিজ . . .
মেয়েঃ আমি কিন্তু
স্যারকে বলবো !!
বল্টুঃ চিৎকার করে উঠল ↓↓↓ . .
প্লিজ জান-পাখি, স্যারকে ও
কথা বলোনা !!
স্যারের বউ আছে, ২টা বাচ্চা আছে,
ওদের সুখের
সংসারে তুমি আগুন
লাগিও না . . . !!! মাইয়া পুরাই শকড,
বল্টু Always rockzzz . . .

নাস্তিক না রাজাকার

ইন্ডিয়া পাকিস্তানের ম্যাচ দেখছি । আমার ৮ম শ্রেনীতে পড়ুয়া ছোট বোন এসে আমাকে প্রশ্ন করল. . . .

- ভাইয়া তুমি কোন দলে ?
: কোন দলে না ।
- না ভাইয়া তোমাকে বলতে হবে তুমি কোন দল ?
: আমি বাংলাদেশ ।
- সেটাতো বাংলাদেশের খেলায় । আজকের খেলায় পাকিস্তান নাকি ইন্ডিয়া ?
: আরে আমি পাকিস্তানও না ইন্ডিয়াও না আমি খালি বাংলাদেশ আর আজকে থেকে নেদারল্যান্ডকে সাপোর্ট করি ।

রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৪

একদিন মেয়ে বাবার কাছে গিয়ে বলল

একদিন মেয়ে বাবার কাছে গিয়ে বলল:
বাবা,আমি একটু কথা বলতে চাই! জরুরী! বাবা:
বলো?
মেয়ে: আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি! কিন্তু
সে থাকে আমেরিকায়! তার সাথে আমার
ডেটিং ওয়েবসাইটে দেখা হয়! facebook এ
ফ্রেন্ড হই! whatsapp এ অনেক chat হয়!

শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০১৪

বড় বড় বিল্ডিং দেখা

গ্রামের এক কৃষক
গেছে শহরে বেড়াতে ।
শহরের
বড়
বড়
বিল্ডিং দেখে সে তাজ্জব
হয়ে গেছে ।তাই
সে একটা বিল্ডিং এর
তলা গুনতে শুরু করল ।
হঠাত্ একটা চিটার
এসে বলছে,শহরের
বিল্ডিং এর
তলা গুনলে তলা প্রতি ১
টাকা দিতে হয় ।
তাড়াতাড়ি টাকা বের
কর ।
.
.
.
.
. .
গ্রামের লোকটা ১৩
টাকা দিয়ে বলল,আমিও
কম
চালাক
না গুনেছি ১৮
তলা আর দিছি ১৩
টাকা ।

বুধবার, ১২ মার্চ, ২০১৪

ভাল থাকুক অ্যাঞ্জেল,সংগ্রাম করে বেঁচে থাকুক ডাস্টবিনের ছেলে



রথম দৃশ্য:
দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম।
সাথে গোল্ডলিফ।
আহ্ সেই ফিল।

এক বড়ভাই,তার
পিচ্চি মেয়েটাকে নিয়ে রিক্সা থেকে নেমে চিপস
কিনে দিল।
পিচ্চি অনেক কিউট।যে কারও ই
মায়া কাড়বে ওর হাসিটা।দেখলেই
আদর করে কোলে নিতে ইচ্ছে করে।
আর সেই দুরন্ত।
দুরন্তপানায় চিপস ওর হাত
থেকে পড়ে গেল।
মন খারাপ আর মুখ ভার
করে বলল,"আব্বু"।

ফিলিং টাস্কি

ক্লাসে আজ একটা
খুব সুন্দরী মেয়ে আসল,

দেখে তো আমরা সবাই
টাস্কি খাইলাম,

তার ওপর থেকে যেন নজর সরে না।

হঠাত মেয়েটি বলল,

ভাইজান বাইরে যান,
রুম টা ঝাড়ু দিমু,

শুনে, তো সবাই, টাস্কি খাইলাম।

গ্রামীণফোন আসোলেই একটা হারামীর ফোন

একটি গ্রামীণফোন লাভ ষ্টোরী"
একটি ছেলে ও একটি মেয়ের
মাঝে ফেইসবুকে অনেক চ্যাট হতো।
ধীরে ধীরে ছেলেটি মেয়েটির
প্রেমে পড়ে গেলো।
এবং ছেলেটি মেয়েটিকে তার মনের কথা জানালো।
মেয়েটি ছেলেটিকে না করে দিলো।
সাথে কিছু অপমান ও
ফ্রি দিয়ে দিলো।
ছেলেটি দুঃখে কষ্টে মেয়েটির
সাথে চ্যাট করা বন্ধ করে দিলো। তাদের বন্ধুত্ব
ভেঙ্গে গেলো।
ছেলেটির
সাথে কথা না হওয়াতে মেয়েটি ছেলেটিকে খুব
মিস
করতে লাগলো। একাকিত্ব তাকে গ্রাস করতে লাগলো।
সে বুঝতে পারলো সে ছেলেটির
প্রেমে পড়ে গেছে।
সে লজ্জায় ছেলেটিকে ম্যাসেজ
করতে পারলো না।
তাই সে "তোমাকে অনেক বেশী ভালোবাসি" এমন
টাইটেলের
একটি ছবি ছেলেটিকে ট্যাগ
করলো।
ঘন্টা যায়,দিন যায়, মাস যায়
মেয়েটি ছেলেটির উত্তরের অপেক্ষা করে। কিন্তু
সে রিপ্লে দেয় না।মেয়েটির
অপেক্ষা সময়ের
সাথে সাথে রাগে পরিবর্তিত হয়।
সে জেদ
করে আর ছেলের সাথে যোগাযোগ করে না।কারন সে আসল কারন
জানতো না।
আসল কারন
হলো ছেলেটি 0.facebook.com
চালাতো।
তাই সে কোন ছবি দেখতে পেতো না।তাই সে মেয়ের ট্যাগ
করা ছবি ও দেখতে পেলো না।
গল্পটি এখানেই শেষ হতে পারতো ।
কিন্তু শেষ হয়না।
কারন ছেলেটি কিছুদিন পর ফটো
ভেরিফিকেশন খায়। তাই সে কম্পিটারে গিয়ে বসে আইডি ঠিক
করার জন্য।তখন অন্যান্য ছবি গুলোর
সাথে
ওই মেয়ের ট্যাগ করা ছবি ও
আসতে লাগলো। ছেলে বাকি সব
ছবি চিনলেও ওই ছবিটি তাকে কে ট্যাগ করেছে তা
চিনতে পারলো না। অন্য নাম
দিয়ে কয়েকবার চেষ্টা করার
পরে না
খোলায় সে জেদ
করে ওই মেয়ের নাম দিলো। এবং তার
আইডি ঠিক
হয়ে গেলো। ছেলেটির বুক
কাঁপতে থাকে।
সে সাথে সাথে ঐ
ছবিটি খুঁজে বের করলো এবং দেখলো এক বছর
আগে মেয়েটি তাকে ছবিটি ট্যাগ
করেছিলো।
সে দুঃখে সাথে সাথে কান্না করে দিলো।
ফ্রি জিনিসের
কুফল বুঝতে পারলো। ছেলেটি সাথে সাথে পাগলের
মতো ছুটে গেলো মেয়েটির
কাছে। মেয়েটিকে ম্যাসেজ
করলো।
মেয়ে তাকে বললো মেয়েটির
প্রোফাইল চেক করতে। ছেলেটি বুক ভরা আশা নিয়ে
গেলো মেয়ের টাইমলাইন চেক
করতে। গিয়ে দেখলো তার
রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস "ইন আ
রিলেশন দেয়া" ছেলেটি আবার
দ্বিতীয় দফা ছ্যাকা খেয়ে মেয়েটিকে ব্লক
মেরে দিলো।
আর
মনে মনে বলতে লাগলো গ্রামীণফোন
আসোলেই
একটা হারামীর ফোন।

বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৪

সর্ব রোগের মহৌষধ

জগাই একবার খবর পেল, শহরে এমন একজন ডাক্তার এসেছেন, যিনি সব রকমের রোগ সারিয়ে দিতে পারেন। জগাই মনে মনে বলল, ব্যাটা নির্ঘাত একটা ঠকবাজ। আজই তাঁর জারিজুরি খতম করতে হবে।

সে গেল ডাক্তারের কাছে।
জগাই: ডাক্তার সাহেব, আমি কোনো কিছুরই স্বাদ পাই না। এখন আপনি কী ব্যবস্থা নেবেন বলুন।
ডাক্তার: হুম্। তোমাকে ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধটা খাওয়াতে হবে।
জগাইকে ওষুধ দেওয়া হলো। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে উঠল সে, ‘ইয়াক! এটা তো গোবর।’
ডাক্তার বললেন, ‘হুম্, তুমি তাহলে স্বাদ বুঝতে পারছ।’
পরদিন রেগেমেগে আবার সেই ডাক্তারের কাছে গেল জগাই।

জগাই: ডাক্তার, আমার কিছুই মনে থাকে না। এমনকি গতকাল কী ঘটেছিল, তাও মনে নেই। কী ওষুধ দেবেন আপনি?
ডাক্তার: হুম্, ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধ…
জগাই: মনে পড়েছে, মনে পড়েছে! আমার ওষুধ লাগবে না!
বলেই দৌড়ে পালাল সে!

বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৪

মুঘল সম্রাট আকবর

মেডাম ক্লাস নিচ্ছে—>
মেডামঃ অনেক অনেক বছর আগের
কথা। তখন মুঘল সম্রাট আকবর-এর
শাসন কালছিলো।
একদিন তিনি তার বিছানায়
শুয়ে ছিলেন।
এমন সময় এক ছাত্র
উঠে দাঁড়িয়ে বললো—>
মেডাম, এই
পুলা পিছে থাইকা আমারে খালি খুচাইবার
লাগছে।
মেডামঃ আই পুলা, আমি আমার
পড়ানর সময় কোন ডিস্টার্ব চাই
না। তাই একদম চুপ চাপ আমার
পড়া কানের মইধেহিলায় নাউ।
নাইলে কান ডা ধইরা বাইর
কইরা দিমু। বুঝছ?
হুহ। জত্ত সব ফাউল পুলাপাইন।
~তো আমরা আমাদের পড়ায়
ফিরে আসি। আমি যেন কোথায়
ছিলাম?
ছাত্ররা একসাথে বলে উঠলো—>













মেডাম আকবরের
বিছানায়…………… :P :P

স্বামীর এক্সসিডেন্ট

স্বামী: হ্যালো! ওগো শুনছ, আমি গাড়ি চালিয়ে সুজানার বাসায় যাচ্ছিলাম। হঠাৎ একটা ট্রাক টাল সামলাতে না পেরে আমার মুখোমুখি হয়ে গেল। আমি কোনোমতে ট্রাকটাকে পাশ কাটিয়ে গেলাম। কিন্তু একটা বিশাল গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে গাড়িটা থমকে গেল। আরেকটু হলেই ৫০ ফুট নিচের একটা খাদে পড়ে যেতাম। কোনোমতে উঠে এসেছি। পা আর হাতের হাড় ভেঙেছে। এখন আমি হাসপাতালে! স্ত্রী: বলি সুজানাটা কে, হ্যাঁ?

অপারেশন

হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে দৌড়ে পালাচ্ছিলেন এক রোগী। দরজার সামনে তার পথ রোধ করলেন হাসপাতালের দারোয়ান। দারোয়ান: কী হলো? কোথায় যাচ্ছেন? রোগী: আর বলবেন না! নার্স বলছিল, ‘ভয় পাবেন না। এটা খুবই সাধারণ একটা অপারেশন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হয়ে যাবে।’ দারোয়ান: হ্যাঁ, সে তো ভালো কথাই বলেছে। নার্স আপনাকে সাহস দিচ্ছিল। রোগী: আরে বুদ্ধু, সে আমার সঙ্গে নয়, ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলছিল!!

ওজন মাপা

ওজন মাপক যন্ত্রের ওপর দাঁড়িয়ে বড় ভাই বলছে ছোট ভাইকে: দেখেছ, এটা একেবারেই ব্যথা দেয় না। ছোট ভাই: তাহলে মা এটার ওপর দাঁড়িয়েই অমন চিৎকার করে ওঠে কেন?